ধেয়ে আসছে 'ঘূর্ণিঝড় ফণী'
ঘূর্ণিঝড় ফণীর অবস্থান
এখন উপকূলীয়
অঞ্চলের খুব
কাছাকাছি।
এর প্রভাবে
বৃহস্পতিবার রাত ২টার দিকে পটুয়াখালী
ও বরগুনায়
ঝড়ো হাওয়াসহ
গুঁড়ি গুঁড়ি
বৃষ্টিপাত শুরু হয়েছে।পাশাপাশি
সমুদ্রের ঢেউয়ের
উচ্চতাও অনেকাংশে
বৃদ্ধি পেয়েছে
ও এই
বৃদ্ধি অব্যাহত
রয়েছে।
এর প্রভাব
পড়েছে দেশের
ছোট ছোট
নদীগুলোতেও। বাংলাদেশ আবহাওয়া বিভাগ
জানায়, ঝড়ের
প্রভাব শুক্রবার
সকাল থেকে
শুরু হওয়ার
সম্ভাবনা রয়েছে। অর্থাত
শুক্রবার বাংলাদেশে
আঘাত বাংলাদেশে
আঘাত হানার
ব্যাপক সম্ভাৱনা
রচেয়ে ঘূর্ণিঝড়
ফনির।
ধেয়ে আসছে 'ঘূর্ণিঝড় ফনি' |
স্থানীয় সূত্রে খোঁজ
নিয়ে জানা
গেছে, বৃহস্পতিবার
সন্ধ্যা থেকেই
কুয়াকাটাসংলগ্ন সাগরে উত্তাল ঢেউ সৃষ্টি
হয়।
সৈকতে আছড়ে
পড়ে বড়
বড় ঢেউ। ইতোমধ্যে
গভীর সমুদ্র
থেকে মাছধরার
ট্রলার ও
নৌকাগুলো তীরে
ফিরতে শুরু
করেছে।
পরবর্তী নির্দেশ
না দেয়া
পর্যন্ত সকল
ট্রলার ও
মাছ ধরার
নৌকা চলাচলে
নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে।
অন্যদিকে সংশিলিস্ট সূত্রে
জানা যায়,
আবহাওয়ার ৭
নম্বর সতর্ক
সংকেতের কথা
শুনে অনেক
পর্যটক হোটেলের
বুকিং বাতিল
করে দিনের
মধ্যেই
তাদের নিজ গন্তব্যে চলে গেছেন।
পটুয়াখালী আবহাওয়া অফিসের
দেয়া তথ্য
অনুযায়ী, বৃহস্পতিবার
রাত ৯টার ঘূর্ণিঝড়
ফনি পায়রা
সমুদ্রবন্দর থেকে ৭৪৫ কিলোমিটার দক্ষিণ-পশ্চিমে, মোংলা
সমুদ্রবন্দর থেকে ৭২৫ কিলোমিটার দক্ষিণ-পশ্চিমে, চট্টগ্রাম
সমুদ্রবন্দর থেকে ৮৬০ কিলোমিটার দক্ষিণ-পশ্চিমে, কক্সবাজার
সমুদ্রবন্দর থেকে ৮২৫ কিলোমিটার দক্ষিণ
পশ্চিমে অবস্থান
করছে।
আরো পড়ুন
No comments:
Post a Comment