বাংলাদেশের সাবেক রাষ্ট্রপতি ও জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান হুসাইন মুহাম্মদ এরশাদ বর্তমানে মৃত্যুর মুখোমুখি দাঁড়িয়ে আছেন । আজ সকালে তাকে মারাত্মক সংকটাপন্ন অবস্থায় সম্মিলিত জাতীয় সামরিক হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। চিকিৎসকরা জানিয়েছেন, তাকে রাখা হয়েছে আইসিইউ (Incentive Care Unit) এর ক্রিটিকেল কেয়ার বিভাগে।
বাংলাদেশের রাজনীতির অনেক বড় উদাহরণ হুসাইন মুহাম্মদ এরশাদ।
গত ২৫ জুন মঙ্গলবার রাত ৩ তার দিকে আকস্মিকভাবে তিনি নিজ বাসায় অসুস্থ হয়ে পরেন। ধীরে ধীরে অবস্থার অবনতি হতে থাকলে সকালে তাকে সিএমএইচ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। দলীয় সূত্রে জানা যায় বর্তমানে তার শারীরিক অবস্থা সংকটাপন্ন। বিশেষ পর্যবেক্ষণে রেখে ডাক্তাররা তার চিকিৎসা করছেন।
ভোটের পরেও শারীরিক অবস্থার উন্নতি না হওয়ায় হুইল চেয়ারে বসে শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠানে যোগ দেন তিনি। ২০ জানুয়ারি ফের সিঙ্গাপুরে যান চিকিৎসার জন্য এবং উন্নত চিকিৎসার পর ৪ঠা ফেব্রুয়ারী দেশে ফেরেন তিনি। জাতীয় সংসদ অধিবেশনে মাত্র একদিনের জন্য হাজির হয়েছিলেন তিনি সেখানেও গিয়েছিলেন হুইল চেয়ারে বসেই। অনেক দিন ধরেই অনেকটাই জনসম্মুক্ষে আসছেন না সাবেক এই রাষ্ট্রপতি। হাসপাতাল ও বাসার মধ্যেই সীমাবদ্ধ তার দৈনন্দিন জীবন। কূটনৈতিকদের সম্মানে আয়োজিত ইফতারে যোগ দিয়েছিলেন কয়েক মিনিটের জন্য।সন্ধ্যায় দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান জিএম কাদেরসহ তিনজন নেতা সিএমএইচএ এরশাদকে দেখতে যান। যুগ্ম মহাসচিব মনিরুল ইসলাম মিলন বলেন, দলের চেয়ারম্যানকে সিএমএইচের আইসিইউতে ক্রিটিক্যাল কেয়ার সেন্টারে চিকিৎসাধীন আছেন। সবার কাছে দোয়া প্রার্থনা করছি। বার্ধক্যজনিত নানা সমস্যায় ভুগছেন ৯১ (+) বছর বয়সী দেশের প্রবীণ এই রাজনৈতিক নেতা।
চিকিৎসকরা জানিয়েছেন দ্রুত শারীরিক অবস্থার উন্নতি না হলে উন্নত চিকিৎসার জন্য তাকে নেয়া হতে পারে সিঙ্গাপুরে।
বাংলাদেশের রাজনীতির অনেক বড় উদাহরণ হুসাইন মুহাম্মদ এরশাদ।
গত ২৫ জুন মঙ্গলবার রাত ৩ তার দিকে আকস্মিকভাবে তিনি নিজ বাসায় অসুস্থ হয়ে পরেন। ধীরে ধীরে অবস্থার অবনতি হতে থাকলে সকালে তাকে সিএমএইচ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। দলীয় সূত্রে জানা যায় বর্তমানে তার শারীরিক অবস্থা সংকটাপন্ন। বিশেষ পর্যবেক্ষণে রেখে ডাক্তাররা তার চিকিৎসা করছেন।
সংকটাপন্ন অবস্থায় হাসপাতালের ICU তে এরশাদ |
ভোটের পরেও শারীরিক অবস্থার উন্নতি না হওয়ায় হুইল চেয়ারে বসে শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠানে যোগ দেন তিনি। ২০ জানুয়ারি ফের সিঙ্গাপুরে যান চিকিৎসার জন্য এবং উন্নত চিকিৎসার পর ৪ঠা ফেব্রুয়ারী দেশে ফেরেন তিনি। জাতীয় সংসদ অধিবেশনে মাত্র একদিনের জন্য হাজির হয়েছিলেন তিনি সেখানেও গিয়েছিলেন হুইল চেয়ারে বসেই। অনেক দিন ধরেই অনেকটাই জনসম্মুক্ষে আসছেন না সাবেক এই রাষ্ট্রপতি। হাসপাতাল ও বাসার মধ্যেই সীমাবদ্ধ তার দৈনন্দিন জীবন। কূটনৈতিকদের সম্মানে আয়োজিত ইফতারে যোগ দিয়েছিলেন কয়েক মিনিটের জন্য।সন্ধ্যায় দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান জিএম কাদেরসহ তিনজন নেতা সিএমএইচএ এরশাদকে দেখতে যান। যুগ্ম মহাসচিব মনিরুল ইসলাম মিলন বলেন, দলের চেয়ারম্যানকে সিএমএইচের আইসিইউতে ক্রিটিক্যাল কেয়ার সেন্টারে চিকিৎসাধীন আছেন। সবার কাছে দোয়া প্রার্থনা করছি। বার্ধক্যজনিত নানা সমস্যায় ভুগছেন ৯১ (+) বছর বয়সী দেশের প্রবীণ এই রাজনৈতিক নেতা।
চিকিৎসকরা জানিয়েছেন দ্রুত শারীরিক অবস্থার উন্নতি না হলে উন্নত চিকিৎসার জন্য তাকে নেয়া হতে পারে সিঙ্গাপুরে।
No comments:
Post a Comment